৯৫ তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদী কোর্স নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫।
(Bangladesh army job circular 2025) আপনার দেশপ্রেম, সাহস এবং নেতৃত্বের গুণাবলি দিয়ে দেশের সেবা করার এক অনন্য সুযোগ অপেক্ষা করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে। জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা, আন্তর্জাতিক শান্তি মিশনে অংশগ্রহণ এবং জাতীয় উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের জন্য সেনাবাহিনীতে যোগদান করুন। এই সুযোগটি কেবলমাত্র চাকরি নয়, বরং এটি একটি গৌরবময় জীবনযাত্রার শুরু। সেনাবাহিনী আপনাকে উন্নত প্রশিক্ষণ, বৃত্তিমূলক উন্নয়ন, বিদেশে প্রশিক্ষণ এবং উচ্চতর শিক্ষার সুযোগ প্রদান করবে। ৯৫তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদী কোর্সে অংশগ্রহণ করে হয়ে উঠুন দেশের সম্মানিত লেফটেন্যান্ট এবং গড়ে তুলুন উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ।
প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি | বাংলাদেশ সেনাবাহীনি |
---|---|
চাকরির প্রকৃতি: | সরকারি চাকরি |
প্রকাশের দিন: | ০৩ জানুয়ারি ২০২৫ |
আবেদনের পদ্ধতি: | অনলাইনে আবেদন |
আবেদন শুরু হওয়ার সময়: | ০৩ জানুয়ারি ২০২৫ |
আবেদনের শেষ সময়: | ২১ মার্চ ২০২৫ |
অফিশিয়াল পোর্টাল: | বাংলাদেশ সেনাবাহীনি |
বাংলাদেশ সেনাবাহীনি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এর বিস্তারিত –
যোগ্যতা:-
১) বয়স: ০১ জানুয়ারি ২০২৬ তারিখে ১৬ হতে ২১ বছর (এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়)। সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত প্রার্থীদের জন্য ১৮-২৩ বছর।
শারীরিক যোগ্যতা (ন্যূনতম):-
শারীরিক যোগ্যতা | পুরুষ প্রার্থীদের জন্য | মহিলা প্রার্থীদের জন্য |
---|---|---|
উচ্চতা | ১.৬৩ মিটার (৫ ফুট ৪ ইঞ্চি) | ১.৫৫ মিটার (৫ ফুট ১ ইঞ্চি) |
ওজন | ৫৪.০০ কিলোগ্রাম (১২০ পাউন্ড) | ৪৬.০০ কিলোগ্রাম (১০০ পাউন্ড) |
বুক | স্বাভাবিক – ০.৭৬ মিটার (৩০ ইঞ্চি) প্রসারণ – ০.৮১ মিটার (৩২ ইঞ্চি) | স্বাভাবিক- ০.৭১ মিটার (২৮ ইঞ্চি) প্রসারণ – ০.৭৬ মিটার (৩০ ইঞ্চি) |
উচ্চতা ও বয়স অনুসারে সশস্ত্র বাহিনীর জন্য নির্ধারিত স্কেলের অতিরিক্ত ওজন হলে অযোগ্য বিবেচিত হবে
শিক্ষাগত যোগ্যতা (ন্যূনতম):-
ক। জাতীয় মাধ্যম:- মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট/সমমান পরীক্ষায় যে কোন একটিতে
জিপিএ-৫.০০ ও অন্যটিতে ন্যূনতম জিপিএ-৪.৫০ পেয়ে উত্তীর্ণ ।
খ। ইংরেজী মাধ্যম:- ‘ও’ লেভেলে ৬টি বিষয়ের মধ্যে ন্যূনতম ৩টিতে ‘এ’ গ্রেড ও ৩টিতে ‘বি’ গ্রেড এবং ‘এ’ লেভেলে ২টি বিষয়েই ন্যূনতম ‘বি’ গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণ ।
অথবা:-
‘ও’ লেভেলে ৬টি বিষয়ের মধ্যে ন্যূনতম ২টিতে ‘এ’ গ্রেড, ৩টিতে ‘বি’ গ্রেড ও ১টিতে ‘সি’ গ্রেড এবং ‘এ’ লেভেলে ২টি বিষয়ের মধ্যে ১টিতে ‘এ’ গ্রেড ও ১টিতে ‘বি’ গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণ ।
গ। ২০২৫ সালের এইচএসসি/ ‘এ’ লেভেল পরীক্ষার্থীগণ আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে প্রার্থীদের অবশ্যই এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫.০০ এবং ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় ৬টি বিষয়ের মধ্যে ন্যূনতম ৩টিতে ‘এ’ গ্রেড ও ৩টিতে ‘বি’ গ্রেড/সমমান ফলাফল থাকতে হবে।
বৈবাহিক অবস্থা:- অবিবাহিত।
জাতীয়তা:- জন্মসূত্রে বাংলাদেশী নাগরিক ।
অযোগ্যতা :
- সেনা/নৌ/বিমান বাহিনী অথবা যে কোন সরকারী চাকরি হতে বরখাস্ত/অপসারিত/স্বেচ্ছায় পদত্যাগ গ্রহণ ।
- আইএসএসবি (ISSB) পরীক্ষায় দু’বার ফ্রীল্ড আউট অথবা দু’বার প্রত্যাখ্যাত (একবার ফ্রিন্ড আউট এবং একবার প্রত্যাখ্যাত প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন)।
- যে কোন ফৌজদারী অপরাধের জন্য আদালত কর্তৃক দন্ডপ্রাপ্ত।
- সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর আপিল মেডিক্যাল বোর্ড কর্তৃক অযোগ্য বিবেচিত।
- প্রতিটি চোখের দৃষ্টিক্ষীনতা ও দূরদৃষ্টি ২.৫ ডাইঅপ্টার এর বেশি এবং বিষমদৃষ্টি ১.০ ডাইঅপ্টার এর বেশি।
- প্রার্থীর বয়স ১৮ বছর হওয়ার পূর্বে ল্যাসিক (LASIK) অপারেশন গ্রহণযোগ্য নয়। ল্যাসিক অপারেশনের তারিখ হতে চোখ পরীক্ষার তারিখের মধ্যে ন্যূনতম ৩ (তিন) মাস অতিবাহিত হতে হবে।
- দ্বৈত নাগরিকত্ব অথবা বাংলাদেশ ব্যতীত অন্য কোন দেশে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি থাকলে ।
অনলাইনে আবেদনের পদ্ধতি :-
- ০৩ জানুয়ারি ২০২৫ হতে ২১ মার্চ ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত শুধুমাত্র অনলাইনে আবেদন করা যাবে।
- আবেদনকারী প্রার্থীগণকে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে Home Page এর উপরে ডান পার্শ্বে APPLY NOW তে ক্লিক করে বর্ণিত কোর্সে APPLY করতে হবে।
- আবেদনকারী প্রার্থীগণকে টেলিটক, VISA / Master Card, TAP, Bkash, Nagad, Rocket ইত্যাদির মাধ্যমে ১,০০০ (এক হাজার) টাকা আবেদন ফি এবং ১,০০০ (এক হাজার) টাকা অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ সর্বমোট ২,০০০ (দুই হাজার) টাকা (অফেরৎযোগ্য) প্রদান করতে হবে। আবেদন প্রক্রিয়াতেই ওয়েব সাইটে বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করে আবেদন ফি ও অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ফি প্রদান করা যায় এবং তাৎক্ষণিকভাবে প্রাথমিক সাক্ষাৎকারের কল-আপ লেটার পাওয়া যায়।
- অনলাইনে আবেদন করতে যে কোন প্রকার অসুবিধা হলে ওয়েবসাইটে দেখানো সাপোর্ট নম্বরে (+৮৮০১৭১৩১৬১৯৭৯) এবং ই-মেইলঃ [email protected] এ যোগাযোগ করা যাবে।
নির্বাচন পদ্ধতি :-
১) প্রাথমিক নির্বাচনী (স্বাস্থ্য ও মৌখিক):- প্রাথমিক নির্বাচনী (স্বাস্থ্য ও মৌখিক) পরীক্ষা আগামী ১৫ এপ্রিল ২০২৫ হতে ৩০ এপ্রিল ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত বিভিন্ন সেনানিবাসে অনুষ্ঠিত হবে। কোন প্রার্থী পরীক্ষার দিন উপস্থিত হতে অপারগ হলে বর্ণিত সময়ের মধ্যে যে কোন দিন উপস্থিত হয়ে উক্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। তবে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তনের বিষয়টি পূর্বেই সরাসরি নিজ নিজ পরীক্ষা কেন্দ্রে জানাতে হবে।
২) লিখিত পরীক্ষা:- প্রাথমিক নির্বাচনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদেরকে বাংলা, ইংরেজী, সাধারণ গণিত এবং সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে সাক্ষাৎকার পত্রে উল্লেখিত স্থানে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। লিখিত পরীক্ষা আগামী ০৯ মে ২০২৫ (শুক্রবার) তারিখ ০৯.০০ ঘটিকায় অনুষ্ঠিত হবে। লিখিত পরীক্ষার ফলাফল যে ২০২৫ মাসের ৪র্থ সপ্তাহে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
৩) আন্তঃ বাহিনী নির্বাচন পর্ষদ (ISSB) পরীক্ষা:- লিখিত পরীক্ষায় যোগ্য প্রার্থীদের ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত আইএসএসবি এর নিকট পরীক্ষা/সাক্ষাৎকারের জন্য নির্ধারিত তারিখে উপস্থিত হতে হবে। পরীক্ষা/সাক্ষাৎকারের তারিখ আইএসএসবি’র ওয়েবসাইট এ প্রকাশ করা হবে। এই পরীক্ষা চার দিনে সম্পন্ন হবে এবং যাবতীয় ব্যয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বহন করা হবে।
৪) চূড়ান্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষা:- আইএসএসবি পরীক্ষার পর প্রার্থীদেরকে চূড়ান্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
৫) চূড়ান্ত নির্বাচন এবং যোগদান নির্দেশিকা প্রদান:- স্বাস্থ্য পরীক্ষায় চূড়ান্ত যোগ্যতা অর্জন সাপেক্ষে প্রার্থীদেরকে সেনাসদর, এজি’র শাখা (পিএ পরিদপ্তর) কর্তৃক চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করা হবে এবং যোগদান নির্দেশিকা প্রদান করা হবে।
বিএমএ প্রশিক্ষণ:-
চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীগন ৩ (তিন) বৎসরের প্রশিক্ষন করবেন এবং প্রশিক্ষন শেষে সমাপনান্তে লেফটেন্যান্ট পদে কমিশন লাভ করবেন।
প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধা :-
বেতন/ভাতা:- সরকার কর্তৃক নির্ধারিত সশস্ত্র বাহিনীর বেতনক্রম অনুযায়ী অফিসার ক্যাডেটগণ বেতন প্রাপ্ত হবেন। পরবর্তীতে কমিশন্ড অফিসার হিসেবে প্রযোজ্য বেতন ভাতা ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক সুবিধা প্রাপ্ত হবেন ।
অন্যান্য বিশেষত্ব:-
- ক। বিদেশে প্রশিক্ষণ: প্রশিক্ষণের বিভিন্ন পর্যায়ে এবং কমিশন প্রাপ্তির পর মেধাবী ক্যাডেট এবং অফিসারগণ বিদেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ পাবেন ।
- খ। উচ্চতর শিক্ষা: সুযোগ পাবেন। ব্যক্তিগত যোগ্যতার ভিত্তিতে স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রী অর্জনের সুযোগ পাবেন।
- গ । বাসস্থান: নিরাপদ ও মনোরম পরিবেশে প্রাধিকার অনুযায়ী বাসস্থান প্রাপ্তির সুযোগ পাবেন।
- ঘ। চিকিৎসা: সামরিক হাসপাতালসমূহে উন্নতমানের চিকিৎসা সুবিধা ও দূরারোগ্য ব্যাধিতে উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন হলে বিধি মোতাবেক নগদ অর্থ প্রদানসহ বিদেশে সুচিকিৎসার সুযোগ পাবেন।
- ঙ । সন্তানদের অধ্যয়ন: নিজ সন্তানদের জন্য সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত স্কুল/কলেজ, ক্যাডেট কলেজ, আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজ ( AFMC), মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (MIST) এবং বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস্ (BUP) এ যোগ্যতা অনুযায়ী শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাবেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহীনি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এর বিশেষ নির্দেশনা :-
- চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের বিএমএ’তে যোগদানের পূর্বে জাতীয় পরিচয়পত্র প্রস্তুত করার জন্য পরামর্শ দেয়া হলো।
- সামরিক মৌলিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজনে প্রার্থীদেরকে বিএমএ’তে যোগদানের পূর্বে সাঁতার শেখার জন্য উপদেশ দেয়া হলো।
- ক্যাডেট কলেজ/বিএনসিসি/এমসিএসকে-এর ক্যাডেটদের স্ব স্ব কলেজ/রেজিমেন্টের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
- বিজ্ঞপ্তির যে কোন অংশ পরিবর্তনের ক্ষমতা সেনাবাহিনী সদর দপ্তর সংরক্ষণ করে।
- চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের যোগদান পত্র প্রদান/বাতিলের ক্ষমতা সেনাবাহিনী সদর দপ্তর সংরক্ষণ করে।
বিস্তারিত জানতে অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তিটি দেখুন:
আবেদন করতে ক্লিক করুন আপ্লাই বাটনে ।
আরো পড়তে পারেন –
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কীভাবে গঠিত হয়েছিল?
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় গঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের বিদ্রোহী বাঙালি সদস্য এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে এই বাহিনীর জন্ম।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান দায়িত্ব কী?
সেনাবাহিনীর প্রধান দায়িত্ব হলো দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা, বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে প্রতিরক্ষা প্রদান এবং প্রয়োজনে জাতীয় জরুরি অবস্থায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করা।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর ঢাকার ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মোট সদস্যসংখ্যা কত?
বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে প্রায় ১,৬০,০০০ জন সৈনিক ও কর্মকর্তা রয়েছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কোন কোন যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে?
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ, পার্বত্য চট্টগ্রাম সংঘাত, উপসাগরীয় যুদ্ধ, এবং বিভিন্ন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করেছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কোন পদক প্রদান করে?
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বীরত্বের জন্য বীর শ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর প্রতীক পদক প্রদান করে।
সেনাবাহিনীর মূল নীতিবাক্য কী?
সমরে আমরা, শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা দেশের তরে”।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতীক কী এবং তার অর্থ কী?
সেনাবাহিনীর প্রতীক হলো দুটি ক্রস করা তলোয়ার ও তার উপর একটি উদীয়মান সূর্য। এটি শক্তি, সাহস এবং দেশের স্বাধীনতা রক্ষার অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কোন কোন শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করেছে?
সেনাবাহিনী কঙ্গো, দক্ষিণ সুদান, হাইতি, লেবানন, মালি এবং আরও অনেক দেশের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করেছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোন বিভাগগুলিতে কাজ করা যায়?
সেনাবাহিনীতে পদাতিক বাহিনী, সাঁজোয়া কোর, আর্টিলারি, সিগন্যাল কোর, প্রকৌশল কোর, মেডিকেল কোর, এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত ও লজিস্টিক বিভাগ রয়েছে।
সেনাবাহিনীর একজন সৈনিকের প্রাথমিক প্রশিক্ষণের সময়কাল কত?
সেনাবাহিনীর একজন সৈনিকের প্রাথমিক প্রশিক্ষণের সময়কাল কত? সৈনিকদের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ সাধারণত ৬ মাস থেকে ১ বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নারীদের ভূমিকা কী?
নারীরা সেনাবাহিনীর চিকিৎসা, প্রকৌশল, প্রশাসনিক এবং সামরিক পুলিশ বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। বর্তমানে নারীরা সরাসরি যুদ্ধক্ষেত্রেও কাজ করছেন।
সেনাবাহিনীর সদস্যদের অবসরকালীন সুবিধা কী কী?
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যরা পেনশন, চিকিৎসা সুবিধা, আবাসন সুবিধা এবং বিশেষ পুনর্বাসন কার্যক্রমের সুযোগ পান।
0 Comments